![]() |
বিএসআরআই আঁখ ৪৫ |
জাত এর নামঃ
বিএসআরআই আঁখ ৪৫
আঞ্চলিক নামঃ
অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট
জীবনকালঃ
৩৬৫ দিন দিন
সিরিজ সংখ্যাঃ
৪৫
উৎপাদন ( সেচ সহ ) / প্রতি হেক্টরঃ
১০৫ টন কেজি
উৎপাদন ( সেচ ছাড়া ) / প্রতি হেক্টরঃ
০ কেজি
জাত এর বৈশিষ্টঃ
১। উচ্চ চিনি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন। (১৩.৮৮%)
২। উচ্চ ফলনশীল ও আগাম পরিপক্ক।
৩। খরা, বন্যা, জলাবদ্ধতা ও লবণাক্ততা সহিষ্ণু।
৪। লাল পচা ও স্মাট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন।
৫। মুড়ি আখের জন্য ভালো।
৬। উন্নত মানের গুড় তৈরির জন্য উপযুক্ত।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি (বেলে মাটির জন্য) : ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেস, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম এবং এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া ও অর্ধেক পটাশ সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া ও পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া ও পটাশ সার প্রথম উপরি প্রয়োগের এক মাস পরেই দ্বিতীয় দফায় উপরি প্রয়োগ করতে হবে।
২ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি (এটেল মাটির জন্য ) : ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেট, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম এবং অর্ধেক ইউরিয়া ও অর্ধেক পটাশ সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া ও পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে।
৩ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি (রোপা ইক্ষু ক্ষেতের জন্য) : ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেস, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া ও পটাশ সার চারা রোপণের পূর্বে প্রয়োগ না করে চারা রোপণের ২০-৩০ দিন পর অর্ধেক ইউরিয়া ও পটাশ সার চারার গোড়ায় স্থানীয়ভাবে প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া ও পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে।