আখের জাত বৈশিষ্ঠ্য, জাত এর নাম- বিএসআরআই আঁখ ৪৪

 

বিএসআরআই আঁখ ৪৪

জাত এর নামঃ

বিএসআরআই আঁখ ৪৪

আঞ্চলিক নামঃ

অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ

বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট

জীবনকালঃ

দিন

সিরিজ সংখ্যাঃ

৪৪

উৎপাদন ( সেচ সহ ) / প্রতি হেক্টরঃ

১০৬.৯১ টন কেজি

উৎপাদন ( সেচ ছাড়া ) / প্রতি হেক্টরঃ

কেজি


জাত এর বৈশিষ্টঃ

১। এটি একটি কম আঁশ সমৃদ্ধ জাত।

২। জাতটি উচ্চ চিনি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন (১৩.৩৫%)

৩। উচ্চ ফলনশীল আগাম পরিপক্ক।

৪। জাতটি গুড় তৈরির জন্য ভালো।

৫। লালপচা রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতাসম্পন্ন।

৬। খরা, বন্যা লবণাক্ততা সহিষ্ণু।

চাষাবাদ পদ্ধতিঃ

সার প্রয়োগ পদ্ধতি (বেলে মাটির জন্য) : ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেস, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম এবং এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া অর্ধেক পটাশ সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া পটাশ সার প্রথম উপরি প্রয়োগের এক মাস পরেই দ্বিতীয় দফায় উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

সার প্রয়োগ পদ্ধতি (এটেল মাটির জন্য ) : ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেট, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম এবং অর্ধেক ইউরিয়া অর্ধেক পটাশ সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

সার প্রয়োগ পদ্ধতি (রোপা ইক্ষু ক্ষেতের জন্য) : ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেস, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া পটাশ সার চারা রোপণের পূর্বে প্রয়োগ না করে চারা রোপণের ২০-৩০ দিন পর অর্ধেক ইউরিয়া পটাশ সার চারার গোড়ায় স্থানীয়ভাবে প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

কৃষক ভাইদের জন্য সমসাময়িক তথ্য

W